1) কুরআনটিতে আরবির বাংলা (কারিয়ানা) উচ্চারণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। যার কারনে কোথায় এক আলিফ টান, কোথায় তিন আলিফ টান, কোথায় চার আলিফ টান এভাবে সুন্দরভাবে চিহ্ন সহকারে দেওয়া হয়েছে।
2) প্রতিটি আয়াতের নিচে বাংলা (কারিয়ানা) উচ্চারণ ও সরল অনুবাদ রয়েছে।
3) আরবী ফন্ট: কলিকাতা বড় বড় নুরানি অক্ষরে ছাপানো, যাতে সব বয়সের পাঠকদের পড়তে সুবিধা হয়।
4) পৃষ্ঠার নিচে বিশেষ আয়াত এ- সূরা নাজিলের সময়কাল, নামকরণ, টীকা, শানে নুযুল, ফজিলত ও আমলের ব্যাখাসহ সংক্ষিপ্ত তাফসীর রয়েছে।
5) ৯ রঙের তাজওয়ীদ কালার কোডেডের নিয়মাবলি উল্লেখ করা আছে।
6) কুরআনটির শেষের দিকে সূরার নাম, সূরার নামের অর্থ, পৃষ্ঠা নং, আয়াত সংখ্যা দেওয়া হয়েছে।
7) ছফিরহ্ অর্থ্যাৎ কোথায় শীষ দিয়ে পড়তে হবে তা সুন্দরভাবে কালার দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
8) কুরআনের অলৌকিক গাণিতিক সৌন্দর্য দেওয়া হয়েছে। অর্থ্যাৎ কোন বিষয়টি কুরআনে কতবার উল্লেখ করা আছে তা গাণিতিকভাবে দেওয়া হয়েছে।
9) বিষয়ভিত্তিক আয়াতসমূহ সাথে দেওয়া আছে যেমনঃ পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাষ্ট্রীয় দন্ডবিধি, জান্নাত জাহান্নাম, হালাল হারাম সহ বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক আয়াত সমূহ সূচিপত্র আকারে দেওয়া আছে।